coldcalling

ইমেইল, ফোন কল, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং – এসব হল সংযোগ স্থাপনের বিভিন্ন উপায়। প্রযুক্তির ফলে যোগাযোগের যতই নতুন পন্থা আবিষ্কৃত হোক না কেন, সরাসরি মুখোমুখী যোগাযোগের কিন্তু এখনও কোন বিকল্প নেই। সেলস কর্মী হিসেবে আপনাকে মাঠে নামতে হবে এবং সামনা-সামনি থেকে কথা বলতে হবে।

কোন ক্লায়েন্ট প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করতে গেলে শুরুতেই নিজের ব্যবসার ফিরিস্তি দিয়ে না বসাটাই ভাল। অভ্যর্থনা ডেস্কে যে থাকবে তার কাছে গিয়ে সাহায্য চাওয়ার আদলে তথ্য জানতে চান। এই তথ্য জানা থেকেই ধীরে ধীরে নতুন ব্যবসার সম্ভাবনা খুলে যেতে পারে। সকল সেলস কল এতটা সহজ নয়। তবে সেলস কল আপনার বিপণন কৌশলের জন্য যথেষ্ট সহায়ক। যেকোন সেলস কলের জন্য এই টিপসগুলো মাথায় রাখুনঃ

  • ফ্রন্ট ডেস্কে বসা ব্যক্তিকে উপেক্ষা করবেন না। আপনি যতটা ভাবেন তার চেয়েও হয়ত সে বেশি জানে বা বেশি প্রভাব রাখে।
  • অভ্যর্থনা ডেস্কে কারো সাথে কথা বলার সময় তার প্রথম নাম ব্যবহার করুন। এটা অনেকেই পছন্দ করে থাকে।
  • রিসেপশনিস্টকে জিজ্ঞেস করুন সে আপনাকে সাহায্য করতে পারবে কিনা। এতে ইতিবাচক ও অনানুষ্ঠানিক পর্যায়ে আলাপ চালিয়ে নেওয়া যায়।
  • চারপাশে তাকিয়ে দেখুন ভাল করে, যেকোন ছবি, পুরস্কার বা গুরুত্বপূর্ণ অন্য যেকোন কিছু যা তাদের গর্ব তুলে ধরে এবং সেটার ব্যাপারে জানতে চান
  • সম্ভব হলে, প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দেখার অনুমতি চেয়ে নিন যাতে সবাইকে আর সবকিছুকে আপনি দেখে নিতে পারেন। ঘুরে দেখার সময়েই হয়ত আপনার সামনে কোন সুযোগ এসে ধরা দেবে।
  • আপনার সম্ভাব্য ক্লায়েন্টকে আপনার অন্য ক্লায়েন্টের সাথে পরিচয় করিয়ে দিন যারা একই সেবা নিয়ে কাজ করে থাকে। এতে বিশ্বাস অর্জন করা এবং ভ্যালু যোগ করা অনেকাংশে সহজ হয়ে যায়।
Similar Posts

Leave a Reply